সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (Search Engine Optimization) বা এসইও (SEO) করে আয় প্রতিমাসে সর্বনিম্ন 50000 হাজার টাকা।বর্তমানে অনলাইনে আয় করা অনেক কঠিন ব্যাপার কেননা প্রতিয়োগিতামূলক বাজারে কোন প্রতিষ্ঠানকে টিকে থেকে সফলভাবে আয় করতে হলে তাকে অবশ্যেই প্রতিয়োগিতায় এগিয়ে থাকতে হবে। আর টিকে থেকে সফলতারসহিত ইনকাম করতে হলে আপনাকে অবশ্যই এসইও (Search Engine Optimization) করতে হব। কেননা কোন সাইটের সংক্রিয় মার্কেটিং এর কাজ এসইও মাধ্যমেই করা সম্ভব।
পাশাপাশি চাকরির ব্যাপক চাহিদা না থাকায় মানুষ হতাশ হয়ে পরছে য়ে সে কি করে তার জীবিকা নির্বাহ করবে। আমি বলব হতাশার দিন শেষ কেননা আগে লোকে বলত যে এখন কাজ করতে মানুষ কমলাগে। মেশিন সে ক্ষেত্রে অনেক অবদার রাখছে। আর এখন সে মেশিনকে বুঝাতে আপনাকে লাগছে। আর এ মেশিনকে সঠিক ড়িরেকশন দিতে অর্থাৎ আপনার সেবাকে সকলের আগে তুলে ধরতে এসইওর চাহিদা ব্যাপক। তাই বিশ্ব এটা স্পস্ট করে দেখিয়ে দিতেছে য়ে, যতদিন এ পৃথীবি আছে ততদিন এসইও তাকবে। তাই এসইও শিখে আয় করুন ঘরে বসে অনলাইনে। আজকাল প্রায় প্রতিটি প্রটিষ্ঠান তাদের পণ্য বা সেবা বিক্রি করার জন্যে দক্ষ এসইও স্পেশালিষ্ট নিয়োগ দিচ্ছে। কিন্তু আপনি আপনার বাড়ি থেকেও প্রতিষ্ঠানের কাজ পরিচালনা করতে পারবেন। মাস শেষ হলে আপনার বেতন চলে আসবে আপনার অ্যাকাউন্টে।
কোন ইনভেষ্ট ছারা প্রতি মাসে আয় 400 ডলার যা বাংলা টাকায় 34000 টাকা নগদ পেমেন্ট।
কেন এসইওর এত গুরুত্ব?/ Why is SEO so important?
ধরেনিন আপনার একটি অনলাইন শপ আছে। সেখানে আছে অনেক ধরনের প্রোডাক্ট। ধরেনিন একটি প্রোডাক্ট এর নাম বালতি। এখন যারা বালতি কিনবে তারা যেকোন একটি সার্চ ইঞ্জিনয়ে বালতি লিখে সার্চ দিলে যদি প্রথম পেজে আপনার বালতি চলে আসে।
তাহলে সে আপনার শপ থেকে বালতিটি কিনল। কিন্তু যাদের বালতি প্রথম পেজে বা প্রথম সারির দিকে আসলনা তাহলে তারা সাধারনত আপনার শপ থেকে কিনবেনা। তাই সাধারনভাবে আপনার সেল ভলিউম কমে যাবে। আর সেল ভলিউম কমে যাওযার মানে হলো আপনার প্রফিট কমে যাওয়া। ঠিক একেই ভাবে কিছু ক্রেতা আছে যারা আপনার শপের নাম জানে তারা সাধারনত আপনার শপের নাম লিখে সার্চ করল কিন্তু আপনার শমপের নাম কাছাকাছি না পেয়ে অন্য শপ থেকে তার প্রয়োজনীয় পণ্য ক্রয় করে বসল তাহলে অটোমেটিক্যালি আপনার সেল ভলিউম কমে যাবে।
তাহলে এখন এসইও(SEO) এর কাজ কি? So what is the function of SEO now?
এসইও এর কাজ হলো আপনার শপ ও তার পণ্যকে প্রত্যাশিত ক্রেতার সামনে তুলে ধরা যখন তারা সার্চ করবে। ঠিক একেইভাবে অনলাইনে যাকিছু রয়েছে তার সকলকিছুরই এসইও করা দরকার। তাই বলা যায় এসইও গুরুত্ব অনেক বেশি। এসইও (Search Engine Optimization) শিখলে আপনার আয় অবশ্যই হবে এটা গ্যারান্টি দিয়ে বলা যায়। দেখুন আপনি যদি resurely লিখে সার্চ দেন তার ফলাফল কি আসে। নিচের ছবিতে দেখুন গুগল এটা আপনার সার্চ রেজাল্ট গুলোর মধ্যে সর্ব প্রথম দেখাচ্ছে।
তাই বলি এসইও শিখে আয় করুন স্থায়ীভাবে অনলাইনে ঘরে বসে পৃথীবির যেকোন প্রতিষ্ঠানের।
কিভাবে ওয়েবসাইটস ও পোষ্টস এর এসইও করবেন?/ How to do websites and posts SEO?
গুগল সার্চ র্যাকিং এ আপনার ওয়েবসাইটটি প্রথম দিকে নেয়ে আসতে হলে এসইও এর কোন বিকল্প নেই। তাই জেনে নিন কিভাবে আপনার ওয়েবসাইটটি এসইও করে সার্চ বারের প্রথম পেইজে নিয়ে আসবেন। বেশ কয়েকটি টিপস ও ট্রিক্স অবলম্বন করে ওয়েবসাইটটির এসইওর কাজ করতে পারেন। এসইও করার মাধ্যমে আপনার সাইটে অরগানিক ট্রাফিক নিযে আসতে পারেন। তাই যদি নিচে ধাপ গুলো সঠিক ভাবে প্রয়োগ করতে পারেন তাহলে প্রতি মূহুরতে আপনার সাইটে অরগানিক ট্রাফিক চলে আসবে অনায়াসে। কারণ আপনি যানেন ট্রাফিক বা ভিজিটর হলো ওয়েবসাইটের এক অন্যান্য বিষয়।
তাই নিচের ধাপসমূহ যথাযথভাবে ফলো করে এসইও কাজ করে নিয়ে আসতে পারেন নতুন নতুন ট্রাফিক।
আপনার ওয়েবসাইটটি কোন বিষয়ের উপর লেখা তা ভালোভাবে ফলো করবেন। এবার সে সম্পরকিত কিছু কি ওযার্ড গুগল থেকে সংগ্রহ করবেন। কিভাবে গুগল থেকে কিওয়ার্ড কালেক্ট করবেন। গুগল কি ওযার্ড আপশন টি সেক্ষেত্রে খুবই কার্যকর। তাছারা সার্চবার থেকেও প্রাথমিকভাবে কিছু কিওয়ার্ড কালেক্ট করতে পারেন।
লোকে সাধারনত যেসকল শব্দগুচ্ছ লিখে সার্চ করে তা যদি আপনার সাইটে প্রয়োগ করে থাকেন তাহলে আপনার সাইটটি দ্রুত মার্কেট পেয়ে যাব। তাই জেনেনিন যে, সে সকল কিওযার্ড বা শব্দগুচ্ছ কিভাবে আপনার সাইটে সফরভাবে প্রয়োগ কররেন।
ওয়েবসাইটটির জন্যে খুব ভালো মানের একটি ডেসক্রিপশন লিখবেন। তবে ভালোমানের ডেসক্রিপশন হলেই কিন্তু আপনি প্রকৃতপক্ষে তেমন কোন অরগানিক ভিজিটর পাবেননা। তাই ডেসক্রিপশন বা বর্ণনা লেখার সময় আপনার সাইট ও পোষ্ট রিলেটেড যে সকল কিওযার্ড বা শব্দগুচ্ছ কালেক্ট করেছেন তা বর্ণনা লিখার সময় বর্ণনার সাথে মিলিয়ে মিলিয়ে লিখে দিতে হবে। ধরেন আপনার ওয়েবসাইট ও পোষ্ট রিলেটেড ১০টি হট কি কালেক্ট কালেক্ট করেছেন। এবার প্রতিটি কি বা শব্দগুচ্ছ বর্ণনার সাথে খুব সুকৌষলে মিলিয়ে মিলিয়ে প্রতিটি কমপক্ষে দুই বা তিন বার লিখতে হবে। এবার দেখুন তাহলে ১০টি হট কি বা শব্দগুচ্ছ আপনি কতবার বর্ণনা বা ডেসক্রিপশন লেখার সময় প্রয়োগ করলেন। প্রায় ত্রিশ বার প্রয়োগ করলেন। তবে একেই কি দুই বা তিন বারের বেশি না লেখা ভালো। একেই কি বেশি বেশি লিখলে গুগল ক্রলার কিওয়ার্ড বা শব্দগুচ্ছ বা এসইও অপপ্রয়োগ পেলে আপনার সাইট বা পোষ্টকে আরো ডাউন করে রাখে। কারণ আপনি জানেন একেই লেখা যেমন আপনার কাছে ভালো লাগে না ঠিক গুগল ক্রলার এর রোবটিক্স সিস্টেম বিরক্তিকর প্রয়োগ মনে করে তা সার্চ এর প্রথম দিকে না দেখিয়ে অনেক পৃষ্ঠা পরে দেখায়। আর কোন বিষয় লোকে সার্চ করলে সাধারনত প্রথম দিকের থেকে সে ভিজিট করে তার প্রয়োজনটা মিটিযে নেয়। ধরেন আপনি মেইক মানি রিলেটেড আরটিকেল লিখেন ও পাবলিষ করে থাকেন। এবার কোন লোক কোন সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে সার্চ করল কিভাবে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায়? বা কিভাবে অনলাইন থেকে ইনভেষ্ট না করে ইনকাম করা যায়? এবার ধরেন আপনার সাইটের কোন স্থানেই এই জনপ্রিয় কিওয়াডটি একবারেই লিখেন নাই বা লিখলেও এসইও নিয়ম অনুযায়ী বা অনুসারে লিখেন নাই বা যেভাবে লিখলে গুগল ক্রলার আপনার লেখা কিওয়াডটি মার্ক করবে সে অনুজাযী না লেখার কারনে সার্চ করেও আপনার ওয়েবসাইট বা পোষ্ট পাওয়া যায় না। তাই অন্যের কন্টেন্টটি খুব দ্রুত সার্চ বারের প্রথম কাতারে বা সারিতে চলে আসে আর তারা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ট্রাফিক পাচ্ছে। তাই আপনার কন্টেন্টটি সর্ব প্রথমে পেতে হলে এসইও করা একান্ত জরুরি। তাই মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে এসইও খুবই গুরুত্বপূর্ন।
যথাসম্ভব সার্চ কিওযার্ডসমূহ লং করার চেষ্টা করতে হবে। কারন লং কি ওয়ার এর প্রতিযোগী কম। কারন লোকে শর্ট কিওযার্ডসমূহ দিয়ে সার্চ করে যখন প্রত্যাশিত ফলাফল পায়না। তখন তারা লং কিওযার্ড ব্যাবহার করার চেষ্টা করে। তাই পোষ্ট রিলেটেড লং কিওযার্ড ব্যবহার করলে দ্রুত র্যাকিং এর চান্স বা সম্ভাবনা বেশি থাকে।
ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইট এর প্রতিটি পোষ্ট এর এসইও করবেন যেভাবে। How to SEO every post on a website or blog site.
আপনার ওয়েরসাইটের প্রতিটি পোষ্ট বিষয় নিয়ে লেখা হয়ে থাকে সে পোষ্টের সাথে রিলেটেড কিওযার্ড বা শব্দগুচ্ছ আরটিকেলটি লেখার আগে কালেক্ট করে নিবেন। এরপর আরটিকেল লেখা শুরু করবেন। ধরেনিন আপনি যে বিষয়টি নিয়ে আজকের আরটিকেলটি লিখতে শুরু করেছেন সে বিষটি নিয়ে যেসকল শব্দগুচ্ছ লিখে সার্চ করে তার মধ্য থেকে ৫টি কিওয়ার্ড সর্বাধিক ব্যবহৃত। এই পাঁচটি কিওযার্ড বা সার্চ কি পর্যায়ক্রমে আপনার আরটিকেল সাথে এমনভাবে মিল করে কমপক্ষে পনেরবার লিখবেন যেন আপনার আরটিকেল ও সার্চকি এর মধে খুব সুন্দর কমবাইনেশন হয়ে থাকে। পারলে আরো কয়েকটি সার্চ কি যুক্ত করে নিবেন। তবে আপনার আরটিকেলের লেন্থের সাথে মিল করে সার্চ কি যুক্ত করবেন। আরটিকেলটি ছোট হলে কম আর বেশি হলে বেশি। তবে এর মানে এই নয় য়ে অতিরিক্ত বা অপ্রয়োজণীয় সার্চ কি লিখে আরটিকেলের মুল উদ্দেশ্য এরিয়ে যাবেন। এতে গুগল ক্রলার য়েমন আপনার আরটিকেলটি র্যাংক করা থেকে বিরত থাকতে পারে আবার করলোও ট্রেন্ড (ভিজিটরা এসে আপনার সাইটে কম সময় ব্যয় করে বা ত্যাগ হওয়ার প্রবনতা বেশি হওয়া) হওয়ার প্রবনতা বেরে জাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
তাই কন্টেন্ট এর সাথে ব্যালেন্সিং বা ভারসাম্য রেখে সার্চ কি যুক্ত করতে হবে। এতে ওয়েবসাইটের ভিজিট সংখ্যা জ্যামিতিক হারে বেরে যাবে। যেহেতু ভিজিটদের উপস্থিতি ছারা কোন ওয়েবসাইট বা বগ্ল সাইট মূল্যহীন। তেমনি এসইও (Search Engine Optimization) ছারা এর সফলতা পাওয়া সম্ভবপর নয়। তাই সর্বদা কন্টেন্ট এর সাথে মিল রেখে সবচেয়ে কার্যকর সার্চ কি কন্টেটের এর সাথে সুসংহতভাবে কম্বাইনেশন করে লিখবেন। এতে আপনার উদ্দেশ্য ও ভিজিটদের উদ্দেশ্য এককভাবেই সফল হবে। আর এভাবে কাজ করতে করতে আপনি হয়ে উঠবেন একজন এসইও এক্সপার্ট ফ্রিল্যানসার।
পোস্টের সার্চ এর বিবরনের মাধ্যমে এসইও করবেন যেভাবে।/ Do SEO through post search details.
এসইও এমন একটি বিষয় যা বলা চলে যে আপনার ব্লগ সাইট বা ওয়েবসাইট বা যেকোন পেইজ বা গ্রুপ বা চ্যনেলের প্রতিটি শব্দই এসইওর সাথে কানেক্টেড। যদিও প্রকৃতপক্ষে এসইও তেমন বিষয় নয়। তাই সার্চ র্যাকিং এর ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকার জন্যে প্রতিটি পদক্ষে এসইওর কাজ করতে হয়। তাই প্রতিটি পোষ্টের সংক্ষিপ্ত বর্ণনার ক্ষেত্রেও আনাকে এসইওর টুলস বা সার্চকিসমূহ প্রয়োগ করতে হয়। তাই অন্য সকল স্টেপের ন্যায় সার্চের বর্ণনার ক্ষেত্রে এসইও করে নিবেন বা এসইওর টুলসগুলোর সফল প্রয়োগ করবেন।
1 Comments
Very perfect
উত্তরমুছুনএকটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks for your valuables Commenting!!!